
উল্লেখ্য, ডিএসই আগের অর্থবছরের (২০১১-২০১২) তুলনায় বিদায়ী অর্থবছরে (২০১২-২০১৩) সাধারণ বিনিয়োগকারীদের লেনদেনকৃত শেয়ার ক্রয় বিক্রয় থেকে কম আয় করেছে এবং কোষাগারে কম রাজস্ব দিয়েছে ৮৩ কোটি ২১ লাখ ৫৮ হাজার ৭১৫ টাকা। একই সময়ে উদ্যোক্তা পরিচালক ও প্লেসমেন্ট শেয়ারহোল্ডারদের শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় থেকে রাজস্ব কম দিয়েছে ৬১ কোটি ১৭ লাখ ৯৫ হাজার ৫৬৬ টাকা।
ডিএসই’র দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা বলেন, সম্প্রতি রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে বাজারে লেনদেন কমে যাওয়ায় রাজস্ব আয়ের ওপর প্রভাব পড়েছে। তাদের মতে, পুঁজিবাজারে লেনদেন বাড়লে রাজস্ব আয়ও বাড়বে। পাশাপাশি উদ্যোক্তা পরিচালক ও প্লেসমেন্ট শেয়ারহোল্ডারদের শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় প্রবনতা কমেছে। যার কারণে কম আয় হয়েছে। তাদের মতে, প্রাতিষ্ঠানিক ও বিদেশি বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে। এতে করে বাজারে লেনদেন বাড়বে। পাশাপাশি রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ বাড়বে বলে তারা মন্তব্য করেন।