সিনিয়র রিপোর্টার : পুরনো গৌরব ফেরাতে পারে সমতা লেদার। ২০০০ সালের দিকে যে দাপুটে ভাব ছিল, সেদিকেই ফেরার চেষ্টা করছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। কেননা, সেই দিনের মতো কারখানায় বিরাম নেই শ্রমিকের। চলছে কাজ আর কাজ। দেশ এবং দেশের বাইরে চামড়ার মূল্যায়ন বেড়েছে। যে কারণে স্বপ্ন দেখছে, গৌরব ফেরাতে।
রাজধানীর হাজারীবাগে সমতা লেদার কোম্পানির শ্রমিকদের যেন দম ফেলার সময় নেই। রোববার দুপুরে কোম্পানির কারখানায় গিয়ে এমন চিত্র চোখে পড়ে। একপাশে হচ্ছে শ্রমিকদের চামড়া আনা-নেয়ার কাজ, অন্যপাশে প্রক্রিয়াজাতকরণ।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে পুরনো দুজন শ্রমিক জানায়, আমরা অনেকে এখন কারখায় থাকি। কাজের চাপে বাসায় ফেরা হয় কম। ১০-১২ বছর আগে এমন কাজের চাপ ছিল। সেই চাপ এবারে বাড়ছে। যে কারণে ভালো টাকার পাওয়ার তাদের প্রত্যাশা। প্রত্যাশিত টাকা পেলে তারা এবার ময়মনসিংহের গ্রামের বাড়িতে ইটের ঘর দেবেন বলে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে কারখানার একজন বলেন, দেশের বাজারে আমাদের চামড়া কম যায়। সব বিদেশের বায়ার, সেখানকার বাজারের ক্রেতা আমাদের। যে কারণে রাতদিন মেশিন চলছে। আগের চেয়ে কাজ অনেক বেড়েছে।
তবে ট্যানারি এলাকায় স্বাস্থ্য ঝুঁকি রয়েছে। রাস্তার দুপাশের ড্রেনের পানিতে চামড়ার বর্জ্য ভাসছে। যে কারণে দুর্গন্ধে আগন্তুকদের এলাকায় টিকে থাকায় প্রচণ্ড কষ্টের।
‘জেড’ ক্যাটাগরীর সমতা লেদার কমপ্লেক্সের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য কোন লভ্যাংশ ঘোষণা করেনি। এবারে হয়ত সেই না দেয়ার ব্যর্থতা বা না দেয়ার লজ্জ্যা হয়তো ঘুচতে পারে।
সমতা লেদারের লভ্যাংশ বিতরণের চিত্র নিচে-
note:-
l think, this share increased day by day.because your report is correct.
আর কত ভণ্ডামি করবেন মশাই। অন্তত আপনাদের ভাল ভাবতাম। আপনারাও!!!!! কত শেয়ার কেনা হয়েছে ভাই
ভাই জাফর, আমরা যদি ভণ্ডামিই করতাম তাহলে কোন কোম্পানির নিউজই পেতেন না। আপনার কথা মতে যদি তাই হয়, তাহলেত বাজারের সকল শেয়ারই আমাদের আছে। কারন আমরা চেষ্টা করি বাজারের সকল কোম্পানির ভাল মন্দ তুলে ধরার। শুধু আমরা কেন, সকল পত্রিকাই তাই করে। আর সবাই যদি তাই করে তাহলেত আপনার কোন পত্রিকা পড়াই আধিকার নাই। শুধু পত্রিকা কেন কোন কোম্পানির সম্পর্কেই জানার আধিকার নাই।
ধন্যবাদ।
Well jafor